মেঘের আবছা ঘোমটা সরিয়ে অভিমানী সূর্য একপলক দেখতে চেয়েছিল
তোমার ঐ বৃষ্টিভেজা চোখদুটো I
চাবাগানের আলতো হাওয়া ছুঁতে চেয়েছিল
তোমার শীতল স্পর্শ I
মাঠভরা কলমি তোমার শাড়ীর আঁচল হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল I
প্রকৃতি তার সমস্ত সম্পদের প্রাচুর্য্যে তোমায় ভালবেসেছিল I
এলোমেলো রাস্তায় হেঁটে চলা একদল চেনা অচেনা পুরুষের মাঝে
কৃষ্ণচূড়া সতত: তোমায় খুঁজেছিল I
রাস্তার দুধারে কদমগাছ তোমায় অভিবাদন জানাবার জন্যে
অপেক্ষা করেছিল I
রুকরুকার চোরাস্রোত তোমার আগমনী বার্তায় নেচে উঠেছিল I
দলবেঁধে হেঁটে চলা মদেশীয় রমনীর পাহাড়ী সরলতা
কল্লোলিত ছন্দে তোমায় আহ্বান করেছিল I
সমগ্র পৃথিবীতে শঙ্খধ্বনি হয়েছিল তোমার অভিষেকের জন্য I
প্রেয়সী, তুমিই শুধু শুনতে পাওনি সেই শঙ্খধ্বনি I
কোনদিন জানতেও পারোনি,
চাবাগানের কোমল শ্যামলীমা তোমারই পুজারী ছিল I
__________________________________________
The spring at Jalpaiguri was excellent! The green of wavy tea garden, the red of Krishnachura tree, the violet of kolmi, the yellow of Kodom flower used to play with each other. The nature from the window of Jalpaiguri Government Engineering College hostel was a perfectly drawn landscape. The colours, the different phases of the day, the fragrance of flora and fauna used to extract the poetry of a youth, with love and affection.
|
Tea Garden, from the window of Jalpaiguri Government Engineering College |